সকাল ৮টায় শুরুর পর থেকে ভোটের তিন ঘণ্টার পরিস্থিতি নিয়েও সন্তুষ্ট তিনি।
শনিবার সকাল ১১টার দিকে উত্তরা পাঁচ নম্বর সেক্টরের আইইএস স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন সিইসি।
তিনি বলেন, “ভোটারের উপস্থিতি এখন পর্যন্ত ভালো না। দেখলাম ২৭৬ জন ভোটার এখানে আসছেন সকালের দিকে। পরে আসবে আশা করি।
“কোথাও থেকে আমার কাছে কোনো অভিযোগ নেই। আসার সময় টেলিভিশনে দেখলাম, ভোটাররা যাচ্ছে। ইভিএমের বিষয়ে মানুষের ইতিবাচক সাড়া আছে। যাদের বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে তারা বুঝে নিচ্ছে। বুঝে নিয়ে ভোট দিয়ে তারা খুশি।”
ইভিএমে অনেকে ভোট দিতে পারছে না এমন অভিযোগের বিষয়ে সিইসি বলেন, “৩-৪টি উপায় আছে। আইডি কার্ড দেখতে পারে, পুরনো কার্ড দেখতে পারে। নম্বর মেলালে ছবি আসবে, ভোট দিতে পারবে।”
ভোটারের উপস্থিতি কম কেন, ইসি কি আস্থা তৈরি করতে পারেনি-এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, “সেটা কথা না। পরে আসবে। ভোটার আসবে। সেটা প্রার্থী, যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তাদের দায়িত্বই সবচেয়ে বেশি। আমরা পরিবেশ সৃষ্টি করেছি। আমাদের দিক থেকে প্রস্তুতির কোনো কমতি নেই।”
এজেন্টদের বের করে দেয়া হচ্ছে এমন অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, “আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ম্যাজিস্ট্রেট যারা আছে তাদের প্রতি কড়া নির্দেশ- এরকম অভিযোগ যদি পায় সাথে সাথে সেই এজেন্টকে আবার কেন্দ্রে ঢুকিয়ে দিয়ে তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
এজেন্টরা কি প্রতিরোধ গড়ে তুলবে, এমন প্রশ্নে সিইসি বলেন, “উচিত তাই। বললেই বেরিয়ে যাবে এটা প্রতিহত করা উচিত। সে বলবে, যাব না।”
সবশেষে ভোটের সার্বিক পরিবেশ নিয়ে তিনি বলেন, “ভোট নিয়ে সন্তুষ্ট।”