মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে জহুরি মহল্লায় এই ঘটনা ঘটে বলে পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছে।
আহতরা ২৯ ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী নুরুল ইসলাম রতনের সমর্থক। হামলাকারীরা আরেক প্রার্থী সামিউল আলীমের সমর্থক বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সামিউলের পক্ষের অভিযোগ, রতনের সমর্থকরা তাদের নির্বাচনী কার্যালয়ে হামলা চালাতে এসে গণপিটুনির শিকার হয়েছে।
রতনের অভিযোগ, নির্বাচনী মিছিল শেষে ফেরার পথে তাদের আটকে মারধর করা হয়।
পুলিশ জানায়, রতন পক্ষের কাছ থেকে খবর পেয়ে সামিউলের কার্যালয় থেকে পাঁচজনকে উদ্ধার করা হয়।
মোহাম্মদপুর থানার ওসি আব্দুল লতিফ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সামিউলের অফিসে হামলা চালাতে গেলে কয়েকজনকে ধরে রাখা হয়েছে- এমন খবর পাওয়ার পর পুলিশ সেখানে গিয়ে পাঁচজনকে আহত অবস্থায় থানায় নেওয়া হয়। তাদের কাছ থেকে একটি রিভলবারও পাওয়া গেছে।”
“আমরা দুই পক্ষের অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ পাচ্ছি। তদন্ত করে প্রকৃত ঘটনা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। যারা আহত হয়েছেন তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, “ বলেন তিনি।
যে অস্ত্র পাওয়া গেছে তা বৈধ না অবৈধ, তা নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।