তার নির্বাচনী প্রচার বিভাগের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনী প্রচারে শব্দযন্ত্রের ব্যবহার, প্রচার দপ্তরে বিপুল মানুষের জনসমাগমের ফলে নাগরিক অসুবিধার সৃষ্টি হচ্ছে।
“ঢাকার সকল সমস্যা চিহ্নিত করে সকলের পরামর্শে তার পূর্ণ সমাধান খুঁজতে, আমি, মেয়র পদপ্রার্থী মো. আতিকুল ইসলাম, আপনার এলাকায় আমাদের নির্বাচনী দপ্তর স্থাপন করেছি। প্রতিদিন প্রচুর দলীয় নেতাকর্মী এবং শুভাকাঙ্ক্ষী আমাদের এই দপ্তরে আসছেন এবং তাদের সকলের সঙ্গে কথা বলার জন্য অনেক সময় আমাকে শব্দযন্ত্রের ব্যবহার করতে হচ্ছে।
বিপুল পরিমাণে জনসমাগম এবং শব্দের কারণে আপনার এবং আপনার পরিবারকে হয়তো সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এমন কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যা যদি হয়ে থাকে তার জন্য আমি এবং আমার নির্বাচনী দলের সকলের পক্ষ থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচারে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা উচ্চশব্দের মাইক ব্যবহার করছেন। অনেক জায়গায় নিয়ম ভেঙে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত এসব মাইকে নির্বাচন উপলক্ষ্যে বানানো গান বাজানো হচ্ছে।
এসএসসি পরীক্ষার আগে এই শব্দদূষণে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার ব্যাঘাত ঘটায় প্রার্থীদের প্রচারের ধরন নিয়েও নগরবাসীর সমালোচনা রয়েছে।