বৃহস্পতিবার আইন শৃঙ্খলা সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন সচিব মো. আলমগীর।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ভোট হবে।
ইসি সচিব জিানান, ভোটারদের ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচলের বিষয়ে আপত্তি রয়েছে। ভোটের দিন ট্রাফিক পুলিশও নির্বাচনী দায়িত্বে থাকে। তারা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করতে পারবে না।
“ওই দিন ঢাকায় ২ থেকে ৩ লাখ যে ব্যক্তিগত গাড়ি রয়েছে সেগুলো চলাচল করলে ট্রাফিক পুলিশ নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করতে পারবে না। যারা নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করবেন তাদের সমস্যা হবে এবং যারা বিভিন্ন স্থান থেকে চলাচল করবে তাদেরও সমস্যা হবে।”
ইতোপূর্বে কমিশন ভোটের দিন প্রাইভেটকার চলার পক্ষে মত দিয়েছিল।
সচিব বলেন, “নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি কিছু প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তারা আমাদের সবগুলো প্রস্তাব মেনে নিয়েছে। তবে এটিতে তারা দ্বিমত পোষণ করেছেন।”
৩০ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
সাংবাদিকদের মোটরসাইকেল
সাংবাদিক নীতিমালায় বলা হয়েছে, সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষক ইসির অনুমোদিত স্টিকারযুক্ত যানবাহন ব্যবহার করতে পারবেন। মোটরসাইকেল ব্যবহারের জন্য কোনো স্টিকার ইস্যু করা হবে না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাংবাদিকদের আশ্বস্ত করে ইসি সচিব বলেন, “বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা সভায় আলোচনা হয়নি। আমরা বিষয়টি (শুধু সাংবাদিকদের মোটরসাইকেলের জন্য স্টিকার ইস্যু করা) কমিশনকে জানাব। কমিশন যে সিদ্ধান্ত দেয় জানানো হবে।”