তিনি বলেছেন, নির্বাচন কমিশন চাইলে তিনি পোস্টার-ব্যানার বাদ দিয়ে ডিজিটাল ব্যবস্থায় প্রচার চালাবেন।
বুধবার রায়েরবাজার পুলপাড়ে এক নির্বাচনী পথসভায় আতিকুল ইসলাম বলেন, “পোস্টার-ব্যানারের মাধ্যমে প্রচারণার কারণে শহরে নোংরা হচ্ছে।
“পোস্টার ব্যানার টানিয়ে রাখায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লোকজন সমালোচনা করছেন। এতে শহর অপরিচ্ছন্ন হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন চাইলে এবং আইন করলে প্রচারণার ধরন পাল্টাব। পোস্টার এবং ব্যানারের পরিবর্তে ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রচারণা চালাব।”
এবার ঢাকা সিটি নির্বাচনে প্রায় সব প্রার্থীরই পলিথনে মোড়ানো বা লেমিনেটেড পোস্টার ঝুলতে দেখা যাচ্ছে নগরজুড়ে। এতে প্রার্থীদের দায়িত্বশীলতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে খবরও প্রকাশের পর বুধবার হাই কোর্ট এ ধরনের পোস্টার ছাপানো এবং প্রদর্শন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে।
সিটি ভোটকে সামনে রেখে যেসব পোস্টার প্রদর্শন করা হয়েছে ভোটের পর সেসব ধবংসের নির্দেশও দিয়েছে আদালত।
নির্বাচিত হলে ছয় মাসের মধ্যে অনলাইনে হোল্ডিং ট্যাক্স দেয়ার পদ্ধতি চালু করা হবে বলে জানান আতিক।