হাই কোর্ট থেকে পাওয়া চার সপ্তাহের আগাম জামিনের মেয়াদ শেষে বুধবার তিনি বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন।
শুনানি নিয়ে ঢাকার মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ কে এম ইমরুল কায়েশ তাকে স্থায়ী জামিন দেন।
ইনকিলাব সম্পাদকের জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন সৈয়দ আহমদ গাজী। দুদকের পক্ষে জামিনের বিরোধিতা করেন মোশাররফ হোসেন কাজল।
গত বছর ১৮ নভেম্বর ইনকিলাব সম্পাদককে চার সপ্তাহের আগাম জামিন দেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি একেএম জহিরুল হক সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ। জামিনের মেয়াদ শেষে তাকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়েছিল।
গত বছর ৪ নভেম্বর বাহাউদ্দীনের বিরুদ্ধে এই মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মামলায় ইনকিলাব এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড পাবলিকেশন্সের পরিচালক বাহাউদ্দীনের বিরুদ্ধে এক কোটি ৭০ লাখ ২৯ হাজার ৩৯৩ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর মধ্যে ৮৯ লাখ ১৯ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য তিনি দুদকের কাছে গোপন করেছেন বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।