এক শোক বার্তায় তিনি বলেছেন, “মরহুম মোজাম্মেল হোসেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি এবং গণ মানুষের কল্যাণে কাজ করেছেন। পার্লামেন্টারিয়ান হিসাবে তিনি গণতন্ত্র এবং এলকার উন্নয়নে বিপুল কাজ করেছেন। মানুষ তাকে সবসময় স্মরণ করবে।”
রাষ্ট্রপতি মোজ্জাম্মেল হোসেনের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত ১২টা ৪০ মিনিটে মারা যান ৮০ বছর বয়সী মোজাম্মেল। বেশ কিছুদিন ধরে কিডনি জটিলতাসহ নানা রোগে ভুগছিলেন তিনি।
পেশায় চিকিৎসক মো. মোজাম্মেল হোসেন মৃত্যু পর্যন্ত ছিলেন বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। পাঁচবার তিনি সংসদে বাগেরহাটের ভোটারদের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
পৃথক শোক বার্তায় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, মোজাম্মেল হোসেনের মৃত্যুতে জাতি এক বরেণ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হারালো।
এছাড়াও ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া এবং প্রধান হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী আলাতা শোকবার্তায় মোজাম্মেল হোসেনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।