সচিবালয়ে বুধবার বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় কমিটির নিরাপত্তা উপ-কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা জানান।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের কাউন্টডাউন শুরু হবে ১০ জানুয়ারি। এ উপলক্ষে দেশের ১২ সিটি করপোরেশনে ২৮টি স্পটে, ৫৩ জেলায় ও দুটি উপজেলা মিলিয়ে মোট ৮৩টি ঘড়ি বসানো হবে।
ওই দিন প্যারেড গ্রাউন্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কেন্দ্রীয়ভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উদযাপনের কাউন্টডাউন উদ্বোধন করবেন।
অনুষ্ঠাস্থলের পাশে চলমান মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা ওই বন্ধ রাখার অনুরোধ করা হবে জানিয়ে আসাদুজ্জামান বলেন, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে সেনাবাহিনী, আইনশৃঙ্খলাবাহিনী তাদের সহযোগিতা করবে।
“প্যারেড গ্রাউন্ডে কাউন্টডাউন অনুষ্ঠানে দুই হাজার আমন্ত্রিত অতিথি ও ১০ হাজার দর্শক আসবেন। মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করে দর্শকরা অংশ নিতে পারবেন।”
জনসাধারণের দেখার সুবিধার্থে অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ব্যবস্থাপনায় দেশের বিভিন্ন স্থানে টিভি স্ক্রিন বসানো হবে বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান।
তিন বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ১৭ মার্চ হলেও তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনকে কাউন্টডাউন উদ্বোধনের জন্য ঠিক করা হয়েছে।
“ওই বিকাল ৩টায় প্যারেড গ্রাউন্ডে মুজিববর্ষের কাউন্টডাউনের উদ্বোধন হবে। বঙ্গবন্ধু যেখানে যেভাবে বিমানে করে এসেছিলেন ঠিক সেখানে সেভাবেই অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বঙ্গবন্ধু যেরকম বিমানে করে এসেছিলেন সেরকম একটি বিমান রাখা হবে। সারা দেশেই অনুষ্ঠান হবে। যারা অনুষ্ঠান আয়োজনে আগ্রহী, তাদের মুখ্য সমন্বয়কের অনুমতি নিতে হবে।”