মৃত সায়েম হাসান শান্ত (২১) ধোলাইখালের বাসিন্দা রিপনের ছেলে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সাত তলা ভবনের সপ্তম তলায় নিজেদের ফ্লাটে বাবা-মায়ের সঙ্গে সঙ্গে থাকত শান্ত। রোববার সন্ধ্যায় নিজের কক্ষে গলায় ওড়না পেচিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেন তিনি।
“ঘটনাস্থলে একটি ‘সুইসাইড নোট’ পাওয়া গেছে। সেখানে আত্মহত্যার জন্য ‘প্রেমিকার বাবা-মা’ দায়ী বলে লিখেছেন শান্ত।”
এই পুলিশ কর্মকর্তা জানান, কিছুদিন আগে দশম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ফুসলিয়ে নিজ বাড়িতে নিয়ে যায় শান্ত। এঘটনায় মেয়েটির বাবা কোতয়ালী থানায় অপহরণ মামলা করেন। ওই মামলায় কারাভোগ শেষে গত শুক্রবার জামিনে কারাগার থেকে বের হন শান্ত।
শান্ত এইচএসসি পাস করার পর আর পড়াশোনা করেননি বলে তিনি জানান।
এঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য শান্তর মরদেহ স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।