এই বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “র্যাঙ্কিং উন্নয়নে শিক্ষা ও গবেষণার গুণগত মান নিশ্চিতকরণসহ নানাবিধ প্রয়াসের ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এই সফলতা অর্জন করে। বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের গবেষণা, উদ্ভাবন, স্নাতকদের কর্মক্ষমতা, একাডেমিক খ্যাতি, অনুষদ সদস্যদের গবেষণা প্রকাশনাসহ অন্যান্য বিষয় বিবেচনা করে এই র্যাঙ্কিং করা হয়েছে।”
প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের সাতটি বিশ্ববিদ্যালয় এই তালিকায় স্থান পেয়েছে। তার মধ্যে তিনটি সরকারি এবং চারটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।
এতে এশিয়ার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ১৩৫তম, যেখানে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) আছে ২০৭তম অবস্থানে। এছাড়া খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অবস্থান ৪৫১-৫০০ এর মধ্যে।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় (২৯১-৩০০), ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় (৩০১-৩৫০), ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (৩৫১-৪০০) এবং ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি ৪০১ থেকে ৪৫০ এর মধ্যে স্থান পেয়েছে।
কিউএস এশিয়া ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিংয়ে সবার উপরে আছে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সিঙ্গাপুরের আরেক বিশ্ববিদ্যালয় ন্যানেং টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি। আর তৃতীয় স্থানে রয়েছে দ্য ইউনিভার্সিটি অব হংকং।