আদালতের নির্দেশে বুধবার এই পদক্ষেপ নেওয়া হয় বলে জানিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ- সিআইডি।
এর আগে এই মামলার আরেক আসামি ইব্রাহীমের নড়াইল ও খুলনার বাড়ি ক্রোক করা হয়।
সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মোস্তফা কামাল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, আসামিদের মধ্যে পলাতক অলীপের ব্যাংক হিসাবে থাকা ৫৮ লাখ ২৭ হাজার টাকা রাষ্ট্রের কোষাগারে দেওয়ার জন্য মহানগর দায়রা জজ নির্দেশ দেন।
একই আদালতের নির্দেশে জামিনে থাকা অন্য আসামি তাজুলের গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকার প্রায় সোয়া ৪ কাঠা জমি ক্রোক করা হয়।
এই মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, চাকরিতে নিয়োগের ভর্তি পরীক্ষা, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে জড়িত এই চক্রটিকে চিহ্নিত করার পর আটজনের মধ্যে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ছয়জনই এখন জামিনে আছেন।
মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন জানিয়ে মোস্তফা কামাল বলেন, আসামিদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ পাওয়ার পর সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার জন্য আদালতের কাছে আবেদন জানান হয়। আদালত আসামিদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেন।
এর আগে গত ৩ নভেম্বর এই মামলার জামিনপ্রাপ্ত আসামি ইব্রাহিমের খুলনার ছয়তলা বাড়ি এবং নড়াইলের ডুপ্লেক্স বাড়ি আদালতের অনুমতি নিয়ে ক্রোক করা হয়।