ফেইক ফেইসবুক আইডিতে লেখালেখি নিয়ে তৈরি হয় বিরোধ। পরে অবন্তিকাকে সহপাঠীরা বলতে গেলে ‘এক ঘরে’ করে ফেলেন। এর মধ্যে মারা যান বাবা। সব মিলিয়ে ‘খুব অসহায়’ অবস্থায় পড়ে যান তিনি।
তবে এই অভিযানের সার্বিক সফলতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন পথচারীদের কেউ কেউ।
মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে শান্তিনগরের কর্ণফুলি গার্ডেন সিটির কাছে যাত্রীবাহী বাস-মিনিবাস থেকে হাইড্রলিক হর্ন খুলে নিতে দেখা যায়।
“আজকে সকালে আমরা ২০টার অধিক হাইড্রলিক হর্ন খুলে নিয়েছি বিভিন্ন বাস থেকে। এই হর্ন ব্যবহারে আইনগত নিষেধ থাকলেও এসবের ব্যবহার বন্ধ হচ্ছে না।”
আফজালুর রহমান নামে এক পথচারী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “কীভাবে, কেমন করে এসব বাজারে বিক্রি হচ্ছে; যানবাহনে লাগানো হচ্ছে, তার দিকে প্রশাসনের প্রথম নজর দেওয়া দরকার।
“তা না হলে এই অভিযানে সার্বিক সফলতা আসবে না। আবার দেখা যাবে সাত দিন পরেই শুনবেন, হাইড্রলিক হর্নের সেই কর্কশ আওয়াজ।”
দুই বছর পরও আমদানি নিষিদ্ধ করার বিষয়ে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।