ফেইক ফেইসবুক আইডিতে লেখালেখি নিয়ে তৈরি হয় বিরোধ। পরে অবন্তিকাকে সহপাঠীরা বলতে গেলে ‘এক ঘরে’ করে ফেলেন। এর মধ্যে মারা যান বাবা। সব মিলিয়ে ‘খুব অসহায়’ অবস্থায় পড়ে যান তিনি।
নিহত মো. রুবেল (২৩) এমভি কীর্তনখোলা-২ নামে একটি লঞ্চে কাজ করতেন।
সদরঘাট পুলিশ ফাঁড়ির এসআই এনামুল হক জানান, শুক্রবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে সদরঘাটের এক নম্বর পন্টুনে ভেড়ানো লঞ্চের ভেতরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
“লঞ্চের স্টাফরা পুলিশকে বলেছে, ডেকের ক্যান্টিন মালিক ইয়ামিন বটি দিয়ে রুবেলকে কুপিয়ে হত্যা করে। তারপর লঞ্চের পেছন দিক দিয়ে অন্য লঞ্চ হয়ে পালিয়ে যায়।”
লঞ্চটি রাতে বরিশাল থেকে ছেড়ে এসে ভোরে সদরঘাটে পৌঁছেছিল জানিয়ে এনামুল বলেন, “কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটলো তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।”