মঙ্গলবার ডিএনসিসির নগর ভবনে ডিএমপি কমিশনার, বিভিন্ন থানার ওসি, ডিএনসিসির কাউন্সিলরদের নিয়ে যৌথ সভা শেষে এ ঘোষণা দেন মেয়র আতিকুল ইসলাম।
আগামী ২২ সেপ্টেম্বর থেকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ও নগর কর্তৃপক্ষের এই যৌথ অভিযান শুরু হবে জানিয়ে মেয়র বলেন, “ফুটপাত দখলমুক্ত করতে যতদিন সময় প্রয়োজন ততদিন সময় নিয়ে এই অভিযান পরিচালনা করা হবে। একটি এলাকার কাজ সম্পূর্ণ শেষ করে নতুন এলাকায় যাবে অভিযানকারী দল।”
তিনি বলেন, “ফুটপাত করা হয়েছে জনগণের হাঁটার জন্য, রাস্তা করা হয়েছে গাড়িগুলো চলার জন্য। এর ব্যত্যয় ঘটতে দেওয়া হবে না। কারণ প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং যে বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন।”
ফুটপাতের অবৈধ দখলগুলো নিজ দায়িত্বে অপসারণে দখলদারদের প্রতিও আহ্বান জানান মেয়র আতিক।
পাশাপাশি বিভিন্ন কার পার্কিং, বিল্ডিং ডেভলপারদের নির্মাণ সামগ্রী ও অন্যান্য অবৈধ পার্কিং এর বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারিও উচ্চারণ করেন তিনি।
নতুন ডিএমপি কমিশনার শফিকুল ইসলাম বলেন, “রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে ফুটপাত দখলমুক্ত করতে বেশিদিন সময়ের প্রয়োজন হবে না।
তিনি বলেন, “ফুটপাত করা হয়েছে জনগণের হাঁটাচলা করার জন্য কারো ব্যবসা করার জন্য নয়। হকারদের পুনর্বাসন কীভাবে হবে সেটা রাজনৈতিক নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত নেবেন।”
যৌথসভায় ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য আকবর পাঠান ফারুক, ঢাকা-১৬ আসনের সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাও উপস্থিত ছিলেন।