‘বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন’র ভোটের হাওয়া এখন গোটা নির্বাচন ভবনজুড়ে। ইসির নিজস্ব কর্মকর্তা, যারা রিটার্নিং কর্মকর্তারা থেকে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকেন বিভিন্ন নির্বাচনে, তারাই এখন ভোট চেয়ে বেড়াচ্ছেন।
সংগঠনটির যাত্রা শুরু হয় ২০১২ সালে। এবার পঞ্চমবারের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হতে যাচ্ছে।
তবে প্রত্যক্ষ ভোটে কমিটি গঠন হলে তা হবে এই প্রথম। ২০ সেপ্টেম্বরের এই ভোটে প্রার্থী হতে ৫৬৩ জন কর্মকর্তার মধ্যে বিভিন্ন পদে ১০৪ জন ইতোমধ্যে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
এ নির্বাচন পরিচালনা সংক্রান্ত উপ-কমিটির আহ্বায়ক ইসির যুগ্মসচিব ফরহাদ আহাম্মদ খান বলেন, “এবার প্রথমবারের মতো অ্যাসোসিয়েশনের ভোটের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। সবার মধ্যে বেশ আগ্রহ পরিলক্ষিত হয়েছে।”
ইতোমধ্যে মনোনয়নপত্র জমা ও বাছাই শেষ হয়েছে। প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ সেপ্টেম্বর।
জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বসে সমঝোতার মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচনের আভাসও দিয়েছেন খবর পাওয়া গেছে।
প্রার্থী যারা
সভাপতি: মো. আবুল কাসেম, মোস্তফা ফারুক, আব্দুল বাতেন, মো. নুরুজ্জামান তালুকদার ও মোহা. ইসরাইল হোসেন।
সাধারণ সম্পাদক: মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান, ফয়সাল কাদের, মোহাম্মদ মনির হোসেন ও শুধাংসু কুমার সাহা।
সহ-সভাপতি: মো. আলাউদ্দীন, মো. তারিফুজ্জামান, মো. আতিয়ার রহমান, এ এম শামসুজ্জামান ও মো. মুনীর হোসাইন খান।
সাংগঠনিক সম্পাদক: মোহাম্মদ শাহজালাল, এ এস এম জাকির হোসেন ও নজরুল ইসলাম।
জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি পদে রাশেদুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব পদে শেখ মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান এবং কোষাধ্যক্ষ পদে মো. রশিদ মিয়া একক প্রার্থী।