“এই সিদ্ধান্তের ফলে বাঙালি সংস্কৃতি-বিরোধী শক্তি উল্লসিত হবে।"
বুধবার সংসদে প্রশ্নোত্তরে তিনি বলেন, বিদেশ থেকে কাঁচামাল এনে ৬ অগাস্ট থেকে দেশে ডেঙ্গু রোগ শনাক্তকরণ কিট তৈরি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এর ফলে প্রতিদিন প্রায় ৩৫ হাজার কিট সরবরাহ করা সম্ভব হবে। ডেঙ্গু রোগ শনাক্তকরণের উপকরণের ঘাটতির কোনো সম্ভাবনা নেই।
এইডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু বাংলাদেশে প্রথমবার বড় আকারে দেখা দেয় ২০০০ সালে। বছর তিনেকের মাথায় নানামুখী তৎপরতায় এই রোগ নিয়ন্ত্রণে এলেও এবার ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।
এতে ডেঙ্গু এনএস১ পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় কিটের ঘাটতি দেখা দেয়, সুযোগ বুঝে অতিরিক্ত মুনাফা করেন কোনো কোনো ব্যবসায়ী। পরে সরকারের তৎপরতায় কিট আমদানি বাড়লে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
প্রধানমন্ত্রী সংসদে জানান, গত ৩ অগাস্ট পর্যন্ত এক লাখ ৫৭ হাজার এনএস১ অ্যান্ড কম্বো কিটসহ মোট তিন লাখ ৬৮ হাজার ২০০ ডেঙ্গু রোগ শনাক্তকরণের কিট আমদানি করা হয়েছে।