ঢাকা মিশনের দায়িত্ব নিয়ে আসার পর বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে প্রথম দেখা করতে যান জিমিং।
পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি বলেন, চলমান রোহিঙ্গা সঙ্কটের সমাধানে ‘আরও গঠনমূলক ভূমিকা’ রাখতে চায় তার দেশ।
জিমিং বলেন, রোহিঙ্গা সঙ্কট চীনের জন্যও ‘গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু’।
নির্যাতনের মুখে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গার প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে বিশ্বের পরাশক্তি চীনের ভূমিকাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হচ্ছে সবসময়।
এক বছর আগে প্রত্যাবাসনের একটি উদ্যোগ ভেস্তে যাওয়ার পর এই মাসে আরেকটি উদ্যোগ নেওয়া হলেও সেটাও সফল হয়নি।
রোহিঙ্গারা বলেছে, মিয়ানমারের নাগরিকত্ব ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা না পেলে তারা রাখাইনে ফিরে যাবে না।
রোহিঙ্গাদের এই আস্থা না পাওয়ার জন্য মিয়ানমারকেই দায়ী করছে বাংলাদেশ। মিয়ানমারকে আরও উদ্যোগী হতে বাধ্য করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন।