স্ট্যান্ডার্ড বিল্ডার্সসহ তিনটি আবাসন নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান এবং ১০ জন বাড়ির মালিকের কাছ থেকে বুধবার এই জরিমানা আদায় করা হয় বলে ডিএসসিসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এদিন কয়েকটি এলাকার মোট ২৪১টি বাড়ি ও নির্মাণাধীন ভবন পরিদর্শন করেন ডিএসসিসির নির্বাহী হাকিমরা। মোট ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন তারা।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও অঞ্চল ১ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে কাঁঠালবাগান এলাকায় পরিচালিত অভিযানে ২৮টি বাড়ি পরিদর্শন করা হয় ।
এরমধ্যে ২২২ কাঁঠালবাগানে নির্মাণাধীন স্টান্ডার্ড বিল্ডার্সের ভবনে এইডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ১ লাখ টাকা জরিমানা এবং ফ্রি স্কুল স্ট্রিটের অন্য একটি বাড়িতে এইডিসের প্রজনন উপযোগী পরিবেশ পাওয়ায় ৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অঞ্চল ৩ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বাবর আলীর নেতৃত্বে অভিযান পরিচালিত হয় আজিমপুর মধ্য কলোনিতে।
লার্ভা পাওয়ায় নির্মাণাধীন নূরানী কনস্ট্রাকশনের ম্যানেজার মো. সোহেল এবং পদ্মা কনস্ট্রাকশন অ্যাসোসিয়েটসের সাইট ইঞ্জিনিয়ার মোহন সাহাকে ২৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উদয়ন দেওয়ানের নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে ৬০টি বাড়ি এবং ২টি কলেজ পরিদর্শন করা হয় ।
এর মধ্যে সুবাস বোস এভিনিউতে ৪৫/এ নম্বর হোল্ডিং এ পানি জমে থাকার কারণে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় ।
এছাড়া অঞ্চল ৫ এর আওতাধীন দয়াগঞ্জের হোল্ডিং নং ২৮কে ৫ হাজার টাকা এবং আর কে মিশন রোডের হোল্ডিং নং ১৩কে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।