প্রতিমন্ত্রী বলেন, “দরখাস্ত করলে নিবন্ধন পাওয়ার আগ পর্যন্ত খোলা থাকবে, নিবন্ধন না পেলে আবার বন্ধ করে দেওয়া হবে।”
মোহাইমেন আহমেদ সামি নামে ওই শিশুটিকে গত ১৫ অগাস্ট গুলশানের বেসরকারি এই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
সামি ওই হাসপাতালের পিআইসিইউতে ছিলেন।
এ নিয়ে এখন পর্যন্ত এই হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৬ জনের মৃত্যু হল।
এর আগে গত ৭ জুলাই ৪ বছরের এক মেয়ে শিশু মারা যায়। এছাড়া ১৭ জুলাই ৬০ বছরের, ১ অগাস্ট ৩৫ বছরের এবং ৭ অগাস্ট ২৫ বছর বয়সী তিনজন পুরুষ মারা যান। ৯ অগাস্ট মারা যায় ৮ বছরের এক ছেলে শিশু।
এ নিয়ে এ বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে ১৭৪ জনের মৃত্যু হল। তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ‘ডেথ রিভিউ’র পর ৪০ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে।