“মেলায় বিভিন্ন জাতের পশুপাখি দেখলাম; ছবিও তুলেছি, ভালোই লাগছে,” বলেন এক দর্শনার্থী।
এডিসের লার্ভা পাওয়ায় ডোম-ইনোকে লাখ টাকা জরিমানা
নির্মাণাধীন ভবনে ডেঙ্গুর জীবাণুবাহী এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডোম-ইনোকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন।
Published : 23 July 2019, 03:21 PM
Updated : 23 July 2019, 03:23 PM
শান্তিনগর এলাকায় তাদের দুই ভবনে এডিসের লার্ভা পাওয়ার কথা জানিয়েছেন সিটি করপোরেশনের ম্যাজিস্ট্রেট। এর বাইরে আরও আটটি নির্মাণাধীন ভবন প্রাঙ্গণে এডিসের লার্ভা ধরা পড়ায় আরও ৯০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
দক্ষিণ সিটি করপোরেশন জানিয়েছে, তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা মঙ্গলবার মোট ৬৮টি নির্মাণাধীন বাড়িতে গিয়ে পরীক্ষা করে ১০টিতে এডিসের লার্ভা পেয়েছেন।
শান্তিনগর ও পল্টন এলাকায় অভিযান চালানো নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, শান্তিনগর এলাকায় ১২টা নির্মাণাধীন ভবন পরিদর্শন করেছেন তিনি।
“এর মধ্যে ডোম-ইনোর দুটো প্রজেক্টে গিয়ে ওই ভবনের অনেক জায়গায় পানি জমে থাকতে দেখেছি। আমাদের সাথে থাকা স্যানিটারি ইনস্পেকটর এবং মশক এক্সপার্ট ছিলেন, তারা লার্ভার উপস্থিতি প্রমাণ করতে পেরেছেন।
“এজন্য তাদের এক লাখ টাকা জরিমানা করেছি। তাদের মৌখিকভাবে জানিয়ে এসেছি এই পানি যেন সরানো হয়। এছাড়া সেখানে লার্ভা মারার ওষুধ ছিটানো হয়েছে। এই জরিমানার মাধ্যমে আমরা অন্য সবাইকে সতর্ক করে দিতে চাইছি।”
সোমবার ঢাকা শিশু হাসপাতাল পরিদর্শনে গিয়ে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র সাঈদ খোকন বলেন, নির্মাণাধীন ভবনগুলোয় এডিস মশার লার্ভা বেশি পাওয়া যায়। এসব ভবনের মালিকদের বারবার সতর্ক করার পরও তারা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
দক্ষিণ সিটির অঞ্চল-১ এর নির্বাহী কর্মকর্তা ও ম্যাজিস্ট্রেট মো. মিজানুর রহমান বলেন, তারা রাজধানীর সেন্ট্রাল রোড এলাকায় গিয়ে ১৮টা নির্মাণাধীন ভবন পরির্দশন করেন। এরমধ্যে চারটি ভবনে এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় সেসব ভবন মালিককে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
অঞ্চল-৪ এর নির্বাহী কর্মকর্তা এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উদয়ন দেওয়ান জানান, কাজী আলাউদ্দিন রোড এলাকায় অভিযানে গিয়ে পাঁচটি ভবনে এডিস মশার লার্ভার উপস্থিতি পান। এজন্য পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
ঢাকায় ব্যাপকহারে ডেঙ্গু দেখা দেওয়ায় সমালোচনার মুখে গত রোববার বাড়ি বাড়ি গিয়ে মশার লার্ভা ধ্বংসের কার্যক্রম শুরু করেন মেয়র সাঈদ খোকন।
এ কর্মসূচির আওতায় সিটি করপোরেশনের কর্মীরা মঙ্গলবার পর্যন্ত এক হাজার ৪০০ বাড়িতে গিয়ে ডেঙ্গু মশার প্রজননস্থল ধংস করেছে বলে জানিয়েছে তারা।
এ সম্পর্কিত খবর
ব্যয়বহুল ও পরিবেশ দূষণকারী পরিকল্পনা সংশোধনে সরকারের প্রতি তারা আহ্বান জানিয়েছেন।
এ ঘটনায় এক কিশোরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
“যে জাহাজ তাদেরকে ফেরত নিয়ে যেতে আসবে সেই জাহাজে করে নানাভাবে সেখানে আটকে পড়া ১৫০ বাংলাদেশিকেও নিয়ে আসবে।”
