একটি হত্যা মামলায় সোহাগ কারাগারে গেলেও পরে জামিনে বের হয়ে নিরুদ্দেশ হন; এরপর আত্মসমর্পণ করে তার বদলে জেলে যান মো. হোসেন।
তার নাম শরিফুল ইসলাম। বিমানের প্রকিউরমেন্ট সুপারভাইজর পদে কর্মরত তিনি।
বিমানের জনসংযোগ শাখার ব্যবস্থাপক তাছমিন আকতার বলেন, শরিফুলের বিরুদ্ধে রোববার বিমানবন্দর থানায় মামলা হয়েছে। তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
“বর্তমানে বিমানে কেবিন ক্রু, ম্যাটেরিয়াল ম্যানেজমেন্ট এসিসট্যান্ট, সুইপার পদে নিয়োগ চলছে। কিছু সংখ্যক দালাল চক্র নিয়োগের প্রলোভন দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
“অভিযোগ থাকায় শরিফুলকে দুপুরে বিমানের পরিচালক (প্রশাসন) দপ্তরে ডাকা হয়। সে সময় তার মোবাইল ফোনে একাধিক ব্যক্তির পরীক্ষার প্রবেশপত্রের ছবি পাওয়া যায়। এছাড়াতার মোবাইলে নিয়োগ সংক্রান্ত মেসেজও পাওয়া যায়।”
এরপরে তাকে পুলিশে দেওয়া হয় বলে জানান তাছমিন আকতার।