“বাল্যবিবাহের মাধ্যমে কন্যাশিশুর স্বপ্নগুলো ভেঙে দেওয়া হয়,” বলেন তিনি।
ওয়ারীর ৭ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যায় জড়িতের ফাঁসির দাবি
পুরান ঢাকার ওয়ারীতে এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার যুবকের ফাঁসির দাবি করেছে পরিবার ও এলাকাবাসী।
Published : 19 July 2019, 10:04 AM
Updated : 19 July 2019, 10:49 AM
শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে গ্রেপ্তার হারুন উর রশিদের মৃত্যুদণ্ড দাবি করা হয়।
ওই শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচারের পাশাপাশি ধর্ষণ প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে সরকারের কাছে দাবি জানান বক্তারা।
শিশুটির বাবা নারী ও শিশু নির্যাতন আইন সংশোধন করে ধর্ষণের জন্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান যুক্ত করার প্রস্তাব করেন।
বিশেষ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে ৩০ দিনের মধ্যে ধর্ষণের বিচার শেষ করা, সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের ধর্ষণ প্রতিরোধ ও প্রতিকারমূলক শিক্ষা চালুরও দাবি জানান তিনি।
হত্যার শিকার সাত বছর বয়সী মেয়েটি ওই এলাকার একটি ভবনের ষষ্ঠ তলায় পরিবারের সঙ্গে থাকত।
গত ৫ জুলাই ভবনের নবম তলায় খালি ফ্ল্যাটের ভেতরে তাকে পাওয়া যায় গলায় রশি প্যাঁচানো, মুখ বাঁধা ও রক্তাক্ত অবস্থায়। ময়নাতদন্তের পর চিকিৎসরা জানান, মেয়েটিকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
এরপর দিন ৬ জুলাই রাতে ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে হারুনকে তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা থেকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।
মানববন্ধনে ওয়ারীর বাসিন্দা মো. মিজানুর রহমানের পরিচালনায় অন্যদের মধ্যে স্থানীয় আরমানুল হক রনি, শহিদুল আল মামুন, আবু বকর চৌধুরীসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
এ সম্পর্কিত খবর
“এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে, তা ক্ষুণ্ন হতে পারে,” বলেন সিইসি।
আগামী ৪ মে থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।
স্ত্রী বিদেশে থাকাবস্থায় মেয়েকে ধর্ষণ করেন নূরে আলম; পরে আদালতে বিষয়টি স্বীকার করেন।
