সোমবার ঢাকার পাঁচ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আখতারুজ্জামান এ রায় দেন।
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- ওমর ফারুক, মো. খোকন এবং মো. আনোয়ার হোসেন।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছর করে কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রায়ে মামলার আরেক আসামি মো. জামাল ওরফে রনিকে দুই বছরের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, আনাদায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন বিচারক।
আদালতের পেশকার মোকারম হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রায় ঘোষণার সময় আসামি রনি, খোকন ও আনোয়ার আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাদেরকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। আরেক আসামি ফারুক পলাতক।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০০৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি ধানমন্ডি থানাধীন নীলক্ষেতের বাবুপুরায় বৃহত্তর যশোর সমিতির নির্মাণাধীন ভবন থেকে ১৬টি চটের বস্তায় ২৩০০ বোতল ফেনসিডিলসহ পুলিশের হাতে ধরা পড়েন বিক্রেতা জামাল ওরফে রনি।
পরে তার তথ্যের ভিত্তিতে তিন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়।