বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিমান বাংলাদশ এয়ারলাইন্সর একটি বিশেষ ফ্লাইটে রাষ্ট্রপতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান।
বিমানবন্দরে রাষ্ট্রপতিকে অভর্থ্যনা জানান আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিন বহিনীর প্রধানসহ বেসামরিক-সামরিক কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে স্থানীয় সময় বিকাল ৩টায় উজবেকিস্তানের রাজধানী তাসখন্দ থেকে রওনা দেন আবদুল হামিদ।
গত ১৩ জুন তাজিকিস্তানের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন আবদুল হামিদ। দুশানবে পৌঁছে তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রাহমোনের সাথে বৈঠক করেন রাষ্ট্রপতি ।
১৫ জুন সিআইসিএর সম্মেলনে যোগ দেন আবদুল হামিদ।
এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা প্রসারে কাজ করে সিআইসিএ।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিজেপ তায়িপ এরদোয়ান, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাইথি্রপালা সিরিসেনা, উজবেকিস্তানের প্রেসিডেন্ট শাভকাত মিরজিইয়োইয়েভসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান এবং মন্ত্রী পর্যায়ের প্রতিনিধরা সম্মেলনে অংশ নেন।
১৬ জুন দুশানবে থেকে উজবেকিস্তানের বুখারায় যান আবদুল হামিদ। পরে তাসখন্দ যান তিনি। ১৭ ও ১৮ জুন তাসখন্দ ও সমরখন্দের বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থান পরিদর্শন করেন।
বুধবার ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে তাসখান্দে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করেন আবদুল হামিদ।