বৃহস্পতিবার ঢাকার বনানী ও উত্তরা এলাকায় দুস্থ মানুষের মধ্যে ঈদবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি।
আছাদুজ্জামান বলেন, “মাদক সকলের শত্রু। দেশ, সমাজ ও পরিবারকে বাঁচাতে সকলকে মাদকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। আপনার চারপাশে যদি কোনো মাদক ব্যবসায়ী থাকে পুলিশকে নির্ভয়ে তথ্য দিন।”
তিনি বলেন, “আমরা ঘোষণা দিয়েছি, ঢাকা মহানগরে কোনো মাদকের ব্যবসা থাকবে না। ইতোমধ্যে আমরা সকল মাদকের আখড়া ভেঙে সামাজিক প্রতিষ্ঠান, মক্তব, ডে-কেয়ার সেন্টার, কালচারাল সেন্টার তৈরি করে দিয়েছি।”
রমজানের প্রথম ১৭ দিনে রাজধানীতে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, অজ্ঞান পার্টির দ্বারা ‘উল্লেখযোগ্য’ কোনো অপরাধ সংঘটিত হয়নি বলে দাবি করেন ডিএমপি কমিশনার।
তিনি বলেন, “মানুষ নিরাপত্তার সাথে গভীর রাত পর্যন্ত ঈদ কেনাকাটা করে নিরাপদে বাড়ি ফিরছে। কারণ আমরা প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছি। ঈদকে সামনে রেখে জনগণের নিরাপত্তা বিধানে আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।”
ঈদবস্ত্র বিতরণের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. আবদুল বাতেন, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক দক্ষিণ) মফিজ উদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (প্রটেকশন) মো. আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (অপারেশন) মো. মনির হোসেন, গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এস এম মোস্তাক আহমেদ খান, উত্তরা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার নাবিদ কামাল শৈবাল।