৫২০ কোটি দিনের অসুস্থতার পেছনেও পরিবেশের বিভিন্ন ধরনের দূষণ।
বুধবার কমিশন থেকে এ মামলা দায়েরের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রনব কুমার ভট্টাচার্য্য জানিয়েছেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “অবৈধ সম্পদ অর্জন ছাড়াও ৩২ লাখ ৩০ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হচ্ছে এ মামলায়।”
মো. আমিনের কোটি কোটি টাকার সম্পদের উৎস সন্ধানে ২০১৮ সালের শুরুতে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-২ চট্টগ্রামের উপ-সহকারী পরিচালক মো. শরীফ উদ্দিনকে ওই অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, মো. আমিন টেকনাফে ‘ইয়াবা আমিন’ নামে কুখ্যাত। চট্টগ্রাম শহরের ও আর নিজাম রোডে একটি ভাড়া বাসায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বসবাস করেন তিনি।
আমিনের স্ত্রী নাঈমা বেগমকেও ইতোমধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করতে নোটিস পাঠিয়েছে দুদক।