অপর আসামি হলেন পলাতক আকরাম হোসেন ওরফে আবির ওরফে আদনান ওরফে হাসিবুল ওরফে আব্দুল্লাহ।
ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন বলে ট্রাইব্যুনালের পেশকার পারভেজ ভূইয়া জানান।
আগামী ৩০ জুন এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।
গত ১৯ মার্চ ওই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করে পলাতক ওই দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল।
অপর আসামিরা হলেন- মইনুল হাসান শামীম ওরফে সামির ওরফে ইমরান, আবদুর সবুর সামাদ ওরফে সুজন ওরফে রাজু ওরফে স্বাদ, খাইরুল ইসলাম ওরফে জামিল ওরফে জিসান, আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে সাকিব ওরফে সাজিদ ওরফে শাহাব, মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন ওরফে শাহরিয়ার এবং শেখ আব্দুল্লাহ ওরফে জুবায়ের ওরফে জায়েদ ওরফে জাবেদ ওরফে আবু ওমায়ের। এরা সবাই কারাগারে আছেন।
প্রত্যেকেই এই হত্যাকাণ্ডে দোষ স্বীকার করে আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
এই মামলায় অব্যাহতি পাওয়া আসামিরা হলেন- আরাফাত রহমান, সেলিম ওরফে হাদী, আলম, আকাশ, তৈয়ব, জনি, আসাদ, হাসান, তালহা, শরিফুল ও তারেক।
২০১৫ সালের ৩১ অক্টোবর বিকেলে শহাবাগের আজিজ সুপার মার্কেটের তৃতীয় তলায় জাগৃতি প্রকাশনীর অফিসে ঢুকে ফয়সাল আরেফিন দীপনকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা।
এ ঘটনায় দীপনের বাবা অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হকের সহযোগিতায় দীপনের স্ত্রী ডা. রাজিয়া রহমান বাদী হয়ে ২ নভেম্বর শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করেন।