বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রেলপথের দুই পাশে নয়েজ ব্যারিয়ার ওয়াল দেওয়া হলে সেটি আশপাশের ভবনের বাসিন্দাদের তীব্র শব্দ থেকে যেমন স্বস্তি দেবে, তেমনি ঢিল ঠেকানোর কাজটিও হয়ে যাবে এই ঢালে।
আলাদা মসজিদে খতম তারাবি পড়লেও যেন মুসল্লিদের কোরআন খতম শেষ করতে কোনো সমস্যা না হয় এজন্য বৃহস্পতিবার ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানানো হয়েছে।
রমজানের প্রথম ৬ দিনে দেড় পারা করে ৯ পারা এবং বাকি ২১ দিনে ১ পারা করে ২১ পারা তিলাওয়াত করে ২৭ রমজান রাতে অর্থাৎ লাইলাতুল কদরে কোরআন খতমের পরামর্শ দিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
আলেম, পীর মাশায়েখ ও ইমামদের সঙ্গে আলোচনা করেই এই পদ্ধতি অনুসরণের পরামর্শ দেওয়ার কথা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
“সব মসজিদে একই পদ্ধতিতে খতম তারাবি না পড়লে মুসল্লিদের মধ্যে অতৃপ্তি থাকে এবং তারা তারাবির সওয়াব থেকেও বঞ্চিত হন।”
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৭ মে থেকে রোজা শুরু হতে পারে।