বৃহস্পতিবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “৩ মে শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত আটটি বিভাগীয় শহরে এই পরীক্ষা নেওয়া হবে।”
মোট ৪ লাখ ১২ হাজার চাকরিপ্রত্যাশী এ পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার আবেদন করেছেন জানিয়ে সাদিক বলেন, “পরীক্ষার তারিখ আগেই ঘোষণা করা হয়েছে। আর ফণীও বেশ কয়েক দিন আগে এসেছে। যারা পরীক্ষার্থী তারা এই অ্যালার্ট জানেন, তারা ইতোমধ্যে বিভাগীয় সদরে চলে গেছেন।”
পিএসসির চেয়ারম্যান বলেন, “আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুক্রবার বিকাল বা সন্ধ্যায় ফণী থ্রেট হতে পারে, সকালের ভাগে এটা কোনো থ্রেট না।”
শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ কেন্দ্রে একযোগ এই পরীক্ষা হবে।
সাদিক বলেন, “পরীক্ষার্থীদের সকাল ৮টার দিকে পরীক্ষার কক্ষে ঢুকতে হবে। এ কারণে আগেই সবাই স্টেশনে পৌঁছে গেছে।”
শনিবারের এইচএসসি পরীক্ষা পেছানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এইচএসসির কেন্দ্র কিন্তু প্রত্যন্ত অঞ্চলেও রয়েছে। আর পিএসসির সব কেন্দ্র বিভাগীয় সদরে।”
প্রথম শ্রেণির সরকারি চাকরিতে এক হাজার ৯০৩টি পদে নিয়োগ দিতে গত বছরের ১১ সেপ্টেম্বর ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি।
এই বিসিএসের মাধ্যমে প্রশাসন ক্যাডারে ২০০ জন, পুলিশে ৭২ জনসহ সাধারণ ক্যাডারে ৪৬৫ জন এবং অন্যান্য ক্যাডার মিলিয়ে মোট এক হাজার ৯০৩ জনকে নিয়োগ দেওয়ার কথা রয়েছে।