মঙ্গলবার রাজউকের সচিব সুশান্ত চাকমা স্বাক্ষরিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংশ্লিষ্ট পরিচালক বা কর্মকর্তার কাছে ভবনের নকশা দাখিল করা যাবে আগামী ২ মে পর্যন্ত।
গত ২৮ মার্চ বনানীর এফআর টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডের পর তদন্ত করতে গিয়ে মালিকপক্ষের দেওয়া নকশার সঙ্গে মূল নকশার ‘মিল খুঁজে পাওয়া যায়নি’ বলে জানিয়েছিল রাজউক।
এরপরই গত ১ এপ্রিল থেকে রাজধানীর বহুতল ভবনের নকশা ও অন্যান্য তথ্য সংগ্রহে অভিযান শুরু করে রাজউক; তা চলে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত।
রাজউকের ২৪টি দল রাজধানীর বিভিন্ন বহুতল ভবনে অভিযান চালিয়ে অনেক ভবনের নকশাতেই ত্রুটি পায়।
এই অভিযানের সময় যারা নকশা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছিল, তাদের পুনরায় নকশা জমা দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়।
জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্ধিত সময়ের মধ্যে নকশা দেখাতে ব্যর্থ হলে সেসব ভবনে নকশা নেই বলে গণ্য করা হবে।
সেক্ষেত্রে ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ও বিল্ডিং কোড অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে সতর্ক করা হয়েছে রাজউকের বিজ্ঞপ্তিতে।