বুধবার সংসদে প্রশ্নোত্তরে একথা জানান তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, “মোবাইল কোর্টের ভেজালবিরোধী অভিযান চলছে, অব্যাহত থাকবে এবং রমজানে সেটা আরও বৃদ্ধি করব।”
ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান সারা বছর চলার কথা জানিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণেও এর ভূমিকার কথা বলেন তিনি।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায় যাওয়ার সময় মূল্যস্ফীতি দুই অংকের ঘরে থাকার তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, “আমরা দক্ষতার সাথে সেটা নামিয়ে আনি। বর্তমানে আমাদের মূল্যস্ফীতি সাড়ে পাঁচ ভাগে।
“কাজেই আমরা সবসময় দ্রব্যমূল্য মানুষের নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং মানুষের খাদ্যদ্রব্য যাতে মানস্মত হয়, স্বাস্থ্যসম্মত হয়, এ ব্যাপারে যথেষ্ট সচেষ্ট।”
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যারা এ ধরনের ব্যবসা করেন বা ভেজাল দেন তাদের বলব, ভেজাল দেওয়ার দরকারটা কী? এইভাবে মানুষের ক্ষতি করা এটা তো ঠিক না।”
মানুষকে ভেজালের পথ থেকে সরে আসারও আহ্বান জানান তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ১০ বছরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রয়েছে। অসাধুচক্র যাতে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে মূল্য বৃদ্ধি করতে না পারে, সে লক্ষ্যে টিসিবির সক্ষমতা ও মজুদ বৃদ্ধি করা হয়েছে।