সোমবার আদালতে জবানবন্দি দেওয়ার আগে দুই দফায় হেফাজতে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল পুলিশ।
সায়মা আক্তার (৪০) নামে এই নারী সৌদি এরাবিয়ান এয়ারলাইন্সের কেবিন ক্রু। তাকে ২৬টি সোনার বারসহ গত ১৮ মার্চ গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
সেদিন বিমানবন্দরে সায়মার মতোই সৌদি এরাবিয়ান এয়ারলাইন্সের কেবিন ক্রু ফারজানা আফরোজকেও (২৬) গ্রেপ্তার করা হয়। তার কাছে ১০টি সোনার বার পাওয়ার কথা বলেছিল এসপিবিএন।
গ্রেপ্তারের পর সায়মা ও ফারজানা উভয়কেই আদালতের অনুমতি নিয়ে একদিন হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল পুলিশ।
পরে ফারজানাকে কারাগারে পাঠানোর আবেদন জানিয়ে পুলিশ সায়মাকে আরও দুদিন হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করে।
দ্বিতীয় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের পর সোমবার ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে সায়মাকে আনা হয়। হাকিম আতিকুল ইসলামের তার খাস কামরায় আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেন।
পরে এই বিমানবালাকেও কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ হাকিম দেন বলে ওই আদালতে পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই মাহমুদুর রহমান জানিয়েছেন। তার সহকর্মী ফারজানাও রয়েছেন কারাগারে।
জবানবন্দিতে সায়মা কী বলেছেন, তা জানা যায়নি। এসআই মাহমুদুর বলেছেন, “সায়মা আক্তার স্বর্ণ চোরাচালানের কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।”