রাজিয়া মাহমুদ (৫০) নামে ওই নারী বেসরকারি প্রিমিয়ার ব্যাংকের এভিপি পদমর্যাদার কর্মকর্তা বলে কাস্টমস কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
সোমবার ভোরে মালয়েশিয়া থেকে আসার পর তল্লাশি চালিয়ে তার কাছে সোনা পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন ঢাকা কাস্টমস হাউজের উপ-কমিশনার অথেলো চৌধুরী।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “গ্রিন চ্যানেল অতিক্রমের পরে তার নিকট শুল্ক-কর আরোপযোগ্য কোনো পণ্য থাকার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি অস্বীকার করেন।
“পরবর্তীতে বিমানবন্দরে কর্মরত বিভিন্ন সংস্থার উপস্থিতিতে মহিলা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে তার দেহ তল্লাশি করে ‘র গোল্ড’ আকৃতিতে এক কেজি স্বর্ণ পাওয়া যায়।”
আটক সোনার আনুমানিক বাজার মূল্য ৫০ লাখ টাকা জানিয়ে অথেলো বলেন, “জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বলেছেন যে এই স্বর্ণ তার নিজের নয় এবং আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে তিনি চোরাচালান করছিলেন।”
রাজিয়াকে বিমানবন্দর থানায় সোপর্দ করেছে শুল্ক বিভাগ।
অথেলো জানান, রাজিয়া প্রিমিয়ার ব্যাংকের অ্যাসিসটেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট পদমর্যাদায় কলাবাগান ব্রাঞ্চের ডেপুটি ম্যানেজার এবং ব্রাঞ্চ অপারেশন ইনচার্জ হিসেবে কর্মরত।