একইসঙ্গে নিবন্ধন বাতিলের সিদ্ধান্ত কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে।
বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাই কোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার এ আদেশ দেয়।
ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলনের সভাপতি ড. কাজী ফারুক আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক আবদুস সামাদের করা এক রিট আবেদনে এ আদেশ দেওয়া হয়।
রিট আবেদনকারীপক্ষে আইনজীবী ছিলেন মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেসুর রহমান।
মনজিল মোরসেদ পরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আদালত রুল জারি করেছেন এবং রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত চিঠির কার্যকারিতা স্থগিত করেছেন।’
বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ২০০৮ সালের ৮ অক্টোবর প্রশিকার প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান কাজী ফারুক আহমেদের নেতৃত্বে 'ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন’ এর আত্মপ্রকাশ ঘটে। ওই বছর ১৬ নভেম্বর ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলনকে নিবন্ধন দেয় ইসি।
প্রায় ১০ বছর পর ৪ অক্টোবর প্রয়োজনীয় দলিল জমা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলনের নিবন্ধন চূড়ান্তভাবে বাতিল করে চিঠি দিয়েছে ইসি।
ইসির এ চিঠি চ্যালেঞ্জ করে এ রিট আবেদনটি করা হয়েছিল।