বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে বিশ্ব পর্যটন দিবসের র্যালি শেষে সমাবেশে তিনি একথা বলেন
পর্যটনমন্ত্রী বলেন, “পর্যটন শিল্পের বিকাশে সরকার স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করছে। এটি বাস্তবায়ন হলে পর্যটন খাত হবে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম উৎস।
“মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি। এ সৌন্দর্যকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশকে পৃথিবীর অন্যতম পর্যটন গন্তব্যে পরিণত করতে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে।”
বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় উদ্যোগে বর্ণাঢ্য র্যালিটি মৎস্য ভবন থেকে শুরু হয়ে টিএসসিতে এসে শেষ হয়।
দেশের বর্তমান ও সম্ভবনাময় পর্যটন স্থানগুলোর পরিকল্পিত উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০১৬ সাল পর্যটন বর্ষ হিসেবে পালন করে বাংলাদেশ।
গত বছর মে মাসে সাগর ঘেঁষে ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, কক্সবাজারকে পর্যটন শহর হিসেবে গড়ে তোলা হলে এখানকার অর্থনৈতিক উন্নয়নে নতুন দ্বার উন্মোচিত হবে।
কক্সবাজারকে একটি আধুনিক পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলা হবে বলেও তখন জানানো হয়।
মেরিন ড্রাইভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সমুদ্র সম্পদকে অর্থনৈতিক কাজে লাগানোর উপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরো বলেন, “এ জন্য যা যা করার দরকার, তা আমরা করব।”
পর্যটনের মাধ্যমে জীববৈচিত্র্য আরও বাড়ানো যেতে পারে বলেও জানিয়ে আসছেন গবেষকরা।
১৯৮০ সালে থেকে জাতিসংঘের অধীনে সদস্য দেশগুলো প্রতিবছর ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবস পালন করে আসছে।
আরও খবর