বৃহস্পতিবার ইইউ সদস্য রাষ্ট্রের মিশন প্রধান, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদল ছাড়াও ঢাকায় নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড মিশনের প্রধানের যৌথ বিবৃতিতে উদ্বেগ করেছেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ব্যাপক সমালোচিত ৫৭সহ কয়েকটি ধারা বাতিল করে নতুন ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল গত ১৯ সেপ্টেম্বর সংসদে পাস হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, এই আইনের কয়েকটি ধারা মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে। একই সঙ্গে সীমিত করবে প্রচার মাধ্যমের অবাধ স্বাধীনতাকে।
এই আইন বিচার প্রক্রিয়াকেও দুর্বল করবে বলে মনে করছেন তারা।
“আইনটি এখন যে অবস্থায় আছে তা এই সব স্বাধীনতার ন্যায্য চর্চাকে দমন করে একে অপরাধ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করবে।”
মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র, আন্তর্জাতিক নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার চুক্তি এবং বাংলাদেশের সংবিধানের সঙ্গে সঙ্গতি বজায় রেখে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করার জন্য গত মে মাসে ‘ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ’ এ নেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলি অনুসরণে বাংলাদেশ সরকারকে এই আইন নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার আহ্বানও জানান তারা।
ইইউ রাষ্ট্রদূত রেনজি টিরিংক, ইতালীয় রাষ্ট্রদূত মারিও পালমা, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত চার্লটা স্লাইটারসহ মোট ১১টি মিশনের প্রধান এই যৌথ বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন।
আরও খবর