গত ৯ জুলাই বিলটি সংসদে উত্থাপন করেছিলেন প্রতিমন্ত্রী ইসমত আরা সাদেক।
২০০৪ সালের এ সংক্রান্ত আইন সংশোধনের জন্য বিলটি আনা হয়।
বিদ্যমান আইনে বলা হয়েছে, চাকরিরত অবস্থায় কোন কর্মচারী মারা গেলে এই আইন ও বিধিমালার বিধান সাপেক্ষে তার পরিবারকে বীমা বাবদ কর্মচারীর সর্বশেষ প্রাপ্ত মাসিক মূল বেতনের হারে চব্বিশ মাসের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ বা অনূর্ধ্ব এক লাখ টাকা দেওয়া হবে।
বিলে ওই বিধানের সংশোধন করে বলা হয়েছে, সরকার কর্তৃক সময় সময় নির্ধারিত হারে টাকা দেওয়া হবে।
বিদ্যমান আইনে কল্যাণ বোর্ডে সরকারি কর্মচারীদের চাঁদা নির্ধারিত ছিল। সেখানে বলা ছিল, মাসিক চাঁদা হিসাবে প্রত্যেক কর্মচারীকে তার বেতনের শতকরা এক ভাগ অথবা পঞ্চাশ টাকা, এর মধ্যে যা সর্বনিম্ন, বেতন থেকে কেটে কর্মচারী কল্যাণ তহবিলে জমা করতে হবে৷
পাস হওয়া বিলে এই ধারার সংশোধন করা হয়েছে। এখানেও সরকার কর্তৃক সময় সময় নির্ধারিত হারে চাঁদা দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে।