পরে সাত কার্যদিবসের মধ্যে মধ্যে বিলটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
সামরিক শাসনামলে ১৯৭৭ সালে প্রণীত এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশ বাতিল করে নতুন আইন করার জন্য বিলটি তোলা হয়েছে।
ইমারতের নকশা, দিশজ নির্মাণ উপকরণের প্রাপ্যতা, মান নিয়ন্ত্রণ কৌশলের ওপর গবেষণা করার জন্য ইনস্টিটিউট কাজ করবে।
এছাড়া ইমারত নির্মাণে সাশ্রয়ী ও টেকসই নতুন উপকরণ ও প্রযুক্তির ব্যবহার এবং উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম, বিকল্প নির্মান সামগ্রী ও প্রযুক্তি বিষয়ক নিয়মিত গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, ইনস্টিটিউটের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হবেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী। গৃহায়ন ও ইমারত নির্মান সংক্রান্ত বিষয়ে অভিজ্ঞতাসম্পন্নদের মধ্যে থেকে সরকার ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক নিয়োগ করবে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে মন্ত্রী মোশাররফ হোসেন বলেন, “হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটকে দেশের সামগ্রিক মানব বসতি উন্নয়নে ধারাবাহিকভাবে নির্মান সামগ্রী বিষয়ে গবেষণা পরিচালনার উদ্দেশ্যে খসড়া আইনটি আনা হয়েছে।”