‘সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা ২০১৮’ অনুযায়ী গত ১০ সেপ্টেম্বর থেকে ১৪টি কলেজকে সরকারি করে বুধবার আদেশ জারি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
এর আগে গত ১২ অগাস্ট একযোগে ২৭১টি এবং ২৭ অগাস্ট আরও পাঁচটি বেসরকারি কলেজকে জাতীয়করণ করে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার।
নতুন করে ফরিদপুরের সালথা কলেজ, নেত্রকোনার তেলিগাতী ডিগ্রি কলেজ, ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ, নোয়াখালীর সৈকত ডিগ্রি কলেজ, রাঙ্গামাটির রাজস্থলী কলেজ এবং সুনামগঞ্জের বাদাঘাট ডিগ্রি কলেজকে সরকারি করা হয়েছে।
রাজশাহীর সরদহ মহাবিদ্যালয়, সিরাজগঞ্জের চৌহালী ডিগ্রি কলেজ, যশোরের শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেন মহাবিদ্যালয়, খুলনার এম এ মজিদ ডিগ্রি কলেজ এবং কুষ্টিয়ার শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কলেজ সরকারি হয়েছে।
এছাড়া সিরাজগঞ্জের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব আইডিয়াল কলেজ, কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা মহিলা কলেজ এবং গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ কলেজকে সরকারি করা হয়েছে।
যেসব উপজেলায় সরকারি কলেজ নেই, সেখানে একটি করে কলেজকে জাতীয়করণের উদ্যোগ নেয় সরকার।
২০১৬ সাল থেকে বেসরকারি কলেজকে জাতীয়করণের জন্য তালিকাভুক্তির কাজ শুরু করে সরকার। যাচাই-বাছাই শেষে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের কলেজগুলোকে জাতীয়করণ করা হল।
জাতীয়করণ হওয়া কলেজের শিক্ষকদের মর্যাদা কি হবে তা নিয়ে গত ৩১ জুলাই ‘সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা ২০১৮’ জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।