ব্যয়বহুল ও পরিবেশ দূষণকারী পরিকল্পনা সংশোধনে সরকারের প্রতি তারা আহ্বান জানিয়েছেন।
রাজধানীর ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা চেয়েছে হাই কোর্ট
ঢাকা শহরের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে তিন মাসের মধ্যে তার তালিকা আদালতে দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট।
Published : 14 August 2018, 11:30 AM
Updated : 14 August 2018, 11:30 AM
জনস্বার্থে করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের হাই কোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার রুলসহ এই আদেশ দেয়।
আগামী ২২ নভেম্বর পরবর্তী শুনানির জন্য রেখে আদালত ফায়ার সার্ভিস, রাজউক ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলেছে।
ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা তৈরির পাশাপাশি গুলশান শপিং সেন্টারের গ্যাস, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে ভবনটি ভাঙতে বিবাদিদের ব্যর্থতা কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে আদালত।
এছাড়া ঢাকা শহরের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে ওইসব ভবনে যথাযথ নিরাপত্তামূলক পদক্ষেপ নিতে রাজউক, গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও ফায়ার সার্ভিসকে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, সে রুলও জারি করা হয়েছে।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী রাশনা ইমাম। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী জুবায়দা গুলশান আরা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একরামুল হক টুটুল।
রাশনা ইমাম পরে সাংবাদিকদের বলেন, ফায়ার সার্ভিস ও অগ্নি প্রতিরোধ নির্বাপন আইন ২০০৩ অনুযায়ী গুলশান শপিং সেন্টারকে গত ১১ জুন ব্যবহার অনুপোযোগী ঘোষণা করে ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ।
দুই মাস পেরিয়ে গেলেও শপিং সেন্টারটি ভাঙার বিষয়ে কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় গত ৯ অগাস্ট ‘স্বদেশ’ নামের একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মো. হানিফ জনস্বার্থে হাই কোর্টে রিট করেন।
“সেই রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে আদালত মঙ্গলবার ঢাকার ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করতে নির্দেশ দেওয়ার পাশাপাশি গুলশান শপিং সেন্টার ভাঙার প্রশ্নে এবং ঢাকা শহরের ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলোর নিরাপত্তামূল ব্যবস্থা গ্রহণ প্রশ্নে রুল জারি করেছেন,” বলেন আইনজীবী রাশনা ইমাম।
এ সম্পর্কিত খবর
এ ঘটনায় এক কিশোরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
“যে জাহাজ তাদেরকে ফেরত নিয়ে যেতে আসবে সেই জাহাজে করে নানাভাবে সেখানে আটকে পড়া ১৫০ বাংলাদেশিকেও নিয়ে আসবে।”
হাসপাতালের ফটক, নিচতলার বারান্দা আর গাছের নিচে গরমের মধ্যে শিশুদের নিয়ে বসে ছিলেন বাবা-মায়েরা। বেশিরভাগ শিশুর হাতে দেখা গেল কেনুলা। কেউ কেউ হাঁপাচ্ছে, কেউ কেউ নেতিয়ে পড়েছে।
