“বাবার মরদেহ বারডেমের মরচুয়ারিতে রাখা হবে। তার দেহ এখানে দান করা হবে এবং কর্নিয়া দান করা হবে সন্ধানীতে,” বলেন অর্ণব।
এক শোকবার্তায় তিনি তাহুল ইসলামের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
কিডনি জটিলতায় আক্রান্ত তাজুল ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাতে মারা যান।
জাতীয় পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য তাজুল বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ছিলেন।
তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী পৃথক শোকবার্তায় বলেন, “মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরী ছিলেন সংসদের বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ, গণমানুষের নেতা ও একজন সফল রাজনীতিবিদ। তিনি ছিলেন একজন দক্ষ পার্লামেন্টারিয়ান। তার মৃত্যু দেশের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।”
বিরোধী দলীয় প্রধান হুইপের মৃত্যুতে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এমপি, ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া এবং প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজও শোক প্রকাশ করেছেন।