সভায় মটরযান আইন, সড়ক দুর্ঘটনার কারণ, মটরযান চালনার বিভিন্ন নিয়মকানুন, ট্রাফিক সাইন, ফুটপাত দিয়ে মটরসাইকেল না চালানো, চালক ও আরোহী উভয়ের হেলমেট পরা, উল্টোপথে মটরসাইকেল না চালানো, যাত্রীদের সঙ্গে আচরণ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
মঙ্গলবার এয়ারপোর্ট ট্রাফিক বক্সে এই সভায় অন্যদের মধ্যে ঢাকা মহানগর পুলিশের উপ কমিশনার (ট্রাফিক-উত্তর) প্রবীর কুমার রায়, অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মোহাম্মদ নাজমুল আলম, রহিমা আক্তার লাকীসহ ট্রাফিক উত্তর বিভাগের কর্মকর্তারা এবং পাঠাওয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট কিশওয়ার আহমেদ হাশমি, মার্কেটিং ম্যানেজার নুসরাত জারিন, অপারেশন্স ম্যানেজার মাহফুজুল আমিন শেখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রবীর কুমার রায় বলেন, “পাঠাও চালকদের সচেতন করার লক্ষ্যেই আমাদের এই আয়োজন। ভবিষ্যতেও এটা অব্যাহত থাকবে।”
কিশওয়ার আহমেদ হাশমি এ আয়োজনের জন্য পুলিশকে ধন্যবাদ দিয়ে বলেন, “পাঠাও এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে লাখো রাইডার পাচ্ছে আয় করার সুযোগ, সেই সাথে লাখো মানুষ সময় বাচিয়ে পৌঁছে যাচ্ছে গন্তব্যে।
“তাই পাঠাও রাইডারদের মাঝে ট্রাফিক সংক্রান্ত সচেতনতা বাড়াতে বাংলাদেশ পুলিশের সহযোগিতা একান্ত কাম্য। আমরা আশা করছি, ভবিষ্যতেও পুলিশ প্রশাসনের সহযোগিতায় এমন আরও অনেক সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে।”