বক্তব্যের পক্ষে যুক্তি দিয়ে তিনি বলেন, “এ সংক্রান্ত চিন্তা-ধারণার প্রসারে ধর্মীয় নেতারা মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। পাশাপাশি সমাজে শিক্ষার বিস্তার ও ইতিবাচক পরির্বতন আনতেও তাদের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান।”
শনিবার ঢাকার লেকশোর হোটেলে আর্টিকেল ১৯ আয়োজিত ‘বিল্ডিং এ পিসফুল অ্যান্ড টলারেন্ট সোসাইটিস’ র্শীষক কর্মশালায় তাহমিনা রহমান এসব কথা বলেন বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
কর্মশালায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব কাজী নূরুল ইসলাম বলেন, “সমাজ থেকে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রশমনে আমরা ধর্মীয় নেতাদের কাছ থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ নিয়েছি এবং এ বিষয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আরও বিস্তৃত পরিসরে কাজ করবে, যা মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে সমুন্নত করতে সহায়ক হবে।”
একটি সহনশীল সমাজ বিনির্মাণে এই বিষয়ে আলোচনা অনেক গুরুত্ব বহন করে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
কর্মশালায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ৩০ জনের বেশি কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।