কেন এটা ঘটছে, সে বিষয়ে টেলিকম অপারেটর বা বিটিআরসির কাছ থেকে স্পষ্ট কোনো ব্যাখ্যা পাননি বলে জানিয়েছেন পত্রিকাটির রোভিং এডিটর নাদিম কাদির।
পত্রিকাটির মুদ্রিত সংস্করণে সোমবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, রোববার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে তাদের পাঠকরা মোবাইল ইন্টারনেটের মাধ্যমে তাদের পত্রিকা পড়তে পারছেন না।
তবে বড় আইএসপিগুলোর ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের মাধ্যমে বা দেশের বাইরে থেকে এশিয়ান এইজ পড়তে সমস্যা হচ্ছে না বলে জানানো হয় প্রতিবেদনে।
নাদিম কাদির বলেন, টেলিকম অপারেটররা এশিয়ান এইজের ‘লিংক বন্ধ করে রেখেছে’ বলে তাদের বহু পাঠক অভিযোগ করেছেন। কিন্তু এ বিষয়ে অপারেটর বা নিয়ন্ত্রক সংস্থার স্পষ্ট কোনো ব্যাখ্যা তারা পাননি।
পত্রিকাটির মুদ্রিত সংস্করণে বলা হয়, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার যে নীতি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের রয়েছে, ‘এ ধরনের ঘটনা’ তার পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।
“ডেইলি এশিয়ান এইজ এ জটিলতার পেছনের কারণগুলো চিহ্নিত করতে এবং অবিলম্বে সব পাঠকের জন্য পত্রিকার অনলাইন সংস্করণটি খুলে দিতে কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে।”