বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় ঈদগার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণের সময় সাংবাদিকদের মাধ্যমে এই আহ্বান জানান তিনি।
আছাদুজ্জামান বলেন, “ইদুল ফিতরের জামাতকে কেন্দ্র করে সুনির্দিষ্ট কোনো হুমকি নেই।”
নিরাপত্তার স্বার্থে ঈদগায় মুসল্লিরা জায়নামাজ ও ছাতা ছাড়া অন্য কিছু সঙ্গে নিয়ে আসতে পারবেন না। দুই দফায় তল্লাশি শেষে ঢোকা যাবে ময়দানে। পুরো এলাকা থাকবে সিসি ক্যামেরার আওতায়।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, “পুলিশ চাইলে মুসল্লিদের জায়নামাজ ও ছাতা খুলে দেখাতে হবে।”
জাতীয় ঈদগা, বায়তুল মোকাররম মসজিদসহ বিভিন্ন মসজিদের ঈদ জামাত ঘিরে বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে বলে জানান তিনি।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, “তাদের জন্য বেলা ১১টায় রাজারবাগে আলাদা ঈদের জামাতের ব্যবস্থা করা হয়েছে।”
ঈদের সময় ফাঁকা ঢাকার নিরাপত্তায় প্রত্যেক এলাকার চেকপোস্টগুলোতে তল্লাশি চলবে বলে জানান ডিএমপি কমিশনার। রাজধানীর পার্ক ও বিনোদন কেন্দ্রগুলোতেও বাড়তি নিরাপত্তা থাকবে বলে জানান তিনি।