প্রধানমন্ত্রী বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ইফতার অনুষ্ঠানে আসেন এবং অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
ইফতারের আগে দেশ-জাতির শান্তি ও অগ্রগতি কামনায় মোনাজাত করা হয়। এছাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট নিহত শহীদ, জাতীয় চার নেতা ও শহীদ মুক্তিযাদ্ধাদের আত্মার মাগফিরাত কামনায়ও দোয়া করা হয়।
বাইতুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা এহসানুল হক মোনাজাত পরিচালনা করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম, মুখ্যসচিব নজিবুর রহমান এবং তিন বাহিনীর প্রধানরা মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
আপিল ও হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাই কমিশনাররা ইফতারে যোগ দেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি এবং ঊর্ধ্বতন সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তারাও ছিলেন ইফতারে।