“একশর কম সাক্ষ্য নেওয়া ঠিক হবে না, মামলা প্রমাণ করা যাবে না,” বলছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।
গত শনিবার এই লাঞ্ছনার ঘটনার পর রোববার উত্তরা সড়কে বিক্ষোভ করেছিলেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা। তারা তুরাগ পরিবহনের কয়েকটি বাসও আটকে রাখেন।
গুলশান থানায় নারী শিশু নির্যাতন আইনে মামলার পর বাসের শ্রমিকদের গ্রেপ্তারে সচেষ্ট হয় পুলিশ।
গুলশান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সালাউদ্দিন মিয়া সোমবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সেই বাসের চালক, হেলপার এবং কন্ডাক্টরকে সায়দাবাদ থেকে সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন রোমান, নয়ন এবং মনির।