শুক্রবার লন্ডনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “যারা এই ঘটনার জন্য দায়ী তাদেরকে চিহ্নিত করে হাই কমিশনের মাধ্যমে দেশে-বিদেশে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
“তা নাহলে ভবিষ্যতে বিদেশে মন্ত্রীদের সেমিনার সিম্পোজিয়ামে যোগদান করা কঠিন হবে।”
কমনওয়েলথ সরকারপ্রধানদের শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষে লন্ডনে অবস্থানরত ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়কে হেনস্তা করার ঘটনা ঘটে গত বুধবার।
ওইদিন স্থানীয় সময় বিকালে ওয়েস্টমিনস্টারের দ্বিতীয় কুইন এলিজাবেথ কনফারেন্স সেন্টারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনা নিয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য দিলেও ওই সময় বিএনপি সমর্থক দুজনকে পুলিশের গ্রেপ্তার করার কথা উভয় পক্ষই স্বীকার করেছে।
এক প্রশ্নে উপমন্ত্রী জয় সেদিনের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে বলেন, তিনি সম্মেলনস্থলের বাইরে দাঁড়িয়ে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিলেন। তখন কয়েকজন এসে তার সঙ্গে আলাপচারিতা শুরু করে। এক পর্ায়ে তারা গালিগালাজ শুরু করে।”
তিনি জানান, ঘটনার সময় কয়েকজন তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছেনন। তাদের মধ্যে থেকেই কেউ তখন পুলিশ ডাকে এবং পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করে।
জয় বলেন, “প্রধানমন্ত্রী লন্ডনে থাকায় আমি বাড়তি শেল্টার পেয়েছি। প্রধানমন্ত্রী এখানে না থাকলে এতিম হয়ে যেতাম।”
যুক্তরাজ্য আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন সায়েদ আহমদ সাদ, শামসুর ইসলাম বাচ্চু, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান মাহমুদ শরীফ ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ফারুক।