বৃহস্পতিবার পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এই প্রযুক্তি পেয়েছে, যা অপরাধী ধরতে সংস্থার সক্ষমতা আরও বাড়িয়ে তুলবে।
এ উপলক্ষে সিআইডি সদর দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের হাই কমিশনার মার্শা বার্নিকাট বলেন, “এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বে ৫১টি দেশের কাতারভুক্ত হল, যাদের সিওডি্আইএস (কম্বাইন্ড ডিএনএ ইনডেক্স সিস্টেম) রয়েছে।”
এফবিআইর এই সফটঅয়্যারটি এখন পুলিশ তাদের ডিএনএ গবেষণাগারে ব্যবহার করবে। এটি অপরাধ দমনে কার্যকর বলে মন্তব্য করেন বার্নিকাট।
অনুষ্ঠানে সিআইডির ডিআইজি লুৎফর রহমান মণ্ডল বলেন, এই প্রযুক্তি অপরাধীদের দ্রুত শনাক্তে বড় ভূমিকা রাখবে।
এই সফটঅয়্যার পরিচালনায় বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও যুক্তরাষ্ট্র করছে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত আইজিপি মো. সাইফুল ইসলাম যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এই প্রযুক্তি বাংলাদেশ পুলিশের কাজের মান আরও বাড়িয়ে দেবে।
বার্নিকাট বলেন, অমীমাংসিত অপরাধের রহস্যোদ্ঘাটনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে সিওডি্আইএস।
তবে যেহেতু নমুনার উপর ভিত্তি করে এটি কাজ করে সেহেতু ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহে সতর্ক এবং দায়িত্বশীল থাকার পরামর্শ পুলিশকে দেন তিনি।
অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত আইজিপি মোখলেছুর রহমানও ছিলেন।