সরকারি দলের এম আবদুল লফিতের প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, “বর্তমানে বাংলাদেশের ৮৭ শতাংশ জনগণ নিরাপদ পানি সুবিধার আওতাভুক্ত। সে হিসেবে দেশে মোট ১৩ কোটি ৯২ লাখ জনগণ নিরাপদ পানির সুবিধা ভোগ করে থাকে। অবশিষ্ট ১৩ শতাংশ জনগণ দূরবর্তী অন্যান্য নিরাপদ পানির উৎস থেকে খাবার পানি সংগ্রহ করে থাকে।”
মন্ত্রী জানান, বর্তমানে ৯৯ শতাংশ জনগণ মৌলিক স্যানিটেশনের আওতাভুক্ত। এর মধ্যে ৬১ শতাংশ উন্নত ল্যাট্রিন, ২৮ শতাংশ জনগণ যৌথ ল্যাট্রিন ও ১০ শতাংশ অনুন্নত ল্যাট্রিন ব্যবহার করে।
সুবিদ আলী ভূঁইয়ার প্রশ্নের জবাবে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদার বলেন, “ফুটবল খেলার মান উন্নয়ন ও বিশ্ব র্যাংকিংয়ে উন্নীত করতে মন্ত্রণালয়, ক্রীড়া পরিষদ ও ফুটবল ফেডারেশন সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। মাঠ পর্যায় থেকে মেধাবী খেলোয়াড় বাছাই ও নিয়মিত প্রশিক্ষণ চলমান রয়েছে। মেধাবী খেলোয়াড় তৈরির লক্ষ্যে নিয়মিত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ফুটবল খেলার নৈপুণ্য বৃদ্ধি পাবে। ফুটবলের হারানো গৌরব ফিরে পাবার সম্ভাবনা রয়েছে।”
আনোয়ারুল আজীমের প্রশ্নে প্রতিমন্ত্রী জানান, গত ৮ বছরে ২১ লাখ ৮ হাজার ৩৯৪ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৫ লাখ ৭৬ হাজার ৪৯৬ জন আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত হয়েছে।
যুব‘র সংজ্ঞা বিষয়ে জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমামের সম্পুরক প্রশ্নের জবাবে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, “স্থান ভেদে যুবকের সংজ্ঞায় ভিন্নতা রয়েছে। তবে আমাদের দেশে আমরা ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়স পর্যন্ত যুব ধরি।”